top of page

রেফারির ম্যাচ ফিক্সিংয়ের কথা তুলে বিপাকে ডর্টমুন্ডের বেলিংহ্যাম

  • Writer: Riyan Sobhan Talha
    Riyan Sobhan Talha
  • Dec 8, 2021
  • 1 min read

ree


সিগনাল ইদুনা পার্কে শনিবার অনুষ্ঠিত ম্যাচে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে বায়ার্নের ডি-বক্সে প্রতিপক্ষের চ্যালেঞ্জে মার্কো রয়েস পড়ে গেলে পেনাল্টির জোরালো আবেদন করে ডর্টমুন্ডের কোচ-খেলোয়াড়রা। ধারাভাষ্যকারও বারবার বলতে থাকেন, পেনাল্টি হতে পারে। তবে রেফারি ফিলিক্স স্পায়ার সাড়া দেননি, এমনকি ভিএআরে দ্বিতীয়বার যাচাইও করা হয়নি। এতে করে স্বাগতিকদের চোখেমুখে অসন্তোষের ছাপ দেখা দেয়। ভিএআরে দেখা হলে পেনাল্টি হতে পারত এমনটাই ধারণা তাদের।

পরে ডর্টমুন্ডের ডি-বক্সে ম্যাটস হুমেলসের হাতে বল লাগলে ভিএআরের সাহায্যে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি।


এ যাত্রায় ভিএআরে দেখেই পেনাল্টি দেওয়ায় ডাগআউটে ক্ষোভ ঝাড়েন ডর্টমুন্ড কোচ। আর এতেই দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখিয়ে বের করে দেন রেফারি স্পায়ার। ওই পেনাল্টি থেকেই বায়ার্নের জয়সূচক গোলটি করেন রবের্ত লেভানদোভস্কি। উত্তেজনায় ঠাসা ম্যাচটি ৩-২ গোলে হারে ডর্টমুন্ড।

হারের পর রেফারির সমালোচনা করেন বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের খেলোয়াড় জুড বেলিংহ্যাম। ম্যাচের পর ২০০৫ সালে ম্যাচ ফিক্সিং কেলেঙ্কারির জন্য রেফারি স্পায়ারের ছয় মাসের নিষেধাজ্ঞার কথা উল্লেখ করে এমন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে তাকে নিয়োগ দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি।


গণমাধ্যমে তিনি বলেন, “জার্মানির সবচেয়ে বড় ম্যাচে এমন একজন রেফারিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়, যার আগে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের ইতিহাস আছে। তার কাছে থেকে কীই বা আশা করা যায়?”


এরপর ‘অখেলোয়াড়সুলভ আচরণের’ জন্য ইংলিশ এই মিডফিল্ডারকে ৪০ হাজার ইউরো জরিমানা করা হয়েছে। জার্মান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন মঙ্গলবার ১৮ বছর বয়সী এই ফুটবলারের শাস্তির কথা জানায়। তবে এ শাস্তির বিরুদ্ধে আপিল করবে না বরুশিয়া ডর্টমুন্ড।


উল্লেখ্য, ২০০৫ সালে ম্যাচ ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে রেফারি রবের্তের সঙ্গে নাম এসেছিল ওই ম্যাচে তার সহকারী স্পায়ারের। দুই মিলিয়ন ইউরো বেটিং জালিয়াতিতে জেলে ছিলেন রেফারি রবের্ত।

রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, রেফারির থেকে ৩০০ ইউরো গ্রহণ করা এবং ম্যাচে ভুল সিদ্ধান্ত দিতে রাজি হওয়ায় তখন স্পায়ারকে ছয় মাসের জন্য নিষিদ্ধ করেছিল জার্মান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন।

Comments


Thanks for submitting!

  • White Facebook Icon

© 2023 by TheHours. Proudly created with Wix.com

bottom of page